Sunday, July 12, 2020

বর্ষাকালে তরমুজ ফলিয়ে অবাক করলো ভার্সিটির ছাত্র

প্রতিনিধি, টাঙ্গাইল: মাসুদ পারভেজ, গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিভাগের শেষবর্ষের শিক্ষার্থী। করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে গত মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। বাধ্য হয়েই টাঙ্গাইলের ঘাটাইলের গোপিনপুর (আমচালা) গ্রামে বাড়িতে অবস্থান করছিলেন তিনি। অবসরে পরীক্ষামূলকভাবে বর্ষাকালেও তরমুজ চাষে সফলতা পেয়েছেন। 

মাসুদ পারভেজের ভাষায়, আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন সন্মানিত শিক্ষক করোনায় খাদ্য ঘাটতি মোকাবিলায় শাক সবজি, ফলমূল চাষের ব্যাপারে উৎসাহমূলক বার্তা দেন। সবকিছু মিলিয়ে ভবিষ্যৎ কৃষিবিদ হিসেবে আমার মনে হয়েছে অর্জিত জ্ঞান আর এই বাধ্যতামূলক অবসর মিলিয়ে কিছু একটা করি।

তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে অফসিজনে কিছু বিদেশী জাতের তরমুজ পরীক্ষামূলক চাষ হচ্ছে। কিন্তু আমি শুরু করি দেশী জাতের তরমুজ বীজ নিয়ে। যার ফলস্বরূপ আজ বলতে পারি তরমুজের কোন নির্দিষ্ট সিজন নেই। এটি বছরের বারোমাসই চাষযোগ্য।

Tuesday, July 7, 2020

তুরস্কে কম্প্রেসর রপ্তানি শুরু করলো ওয়ালটন


স্টাফ রিপোর্টার: জাতীয় অর্থনীতিতে একের পর এক স্বস্তির খবর  নিয়ে আসছে ওয়ালটন। 'মেড ইন বাংলাদেশ' খ্যাত উচ্চমানের পণ্য রপ্তানিতে অর্জন করে চলেছে ব্যাপক সাফল্য। জয় করে চলেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। এরই ধারাবাহিকতায় এবার দেশে তৈরি উন্নতমানের কম্প্রেসর রপ্তানির মাধ্যমে তুরস্কে ব্যবসায়িক কার্যক্রমের শুভ সূচনা করলো ওয়ালটন। নিজস্ব ব্র্যান্ড নামেই এসব কম্প্রেসর রপ্তানি করছেন তারা। ধাপে ধাপে যাবে ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটর, টিভিসহ অন্যান্য প্রযুক্তিপণ্য। 


ইউরেশিয়া অঞ্চলের বিজনেস হাব হিসেবে খ্যাত তুরস্ক। সে দেশের খ্যাতনামা প্রযুক্তিপণ্য বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান কার্গি সগুতমা ইসিতমা স্যান. ভি টিক. লিমিটেড। তুরস্ক ও ইউরোপের অসংখ্য ইলেকট্রনিক্স ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিতে প্রচুর পরিমান প্রযুক্তিপণ্য ও যন্ত্রাংশ সরবরাহ করে তারা। আর তাই কম্প্রেসর সরবরাহের পাশাপাশি কার্গির সঙ্গে কৌশলগত দ্বিপাক্ষিক ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। ফলে তুরস্কসহ সমগ্র ইউরোপেই ওয়ালটন পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের সম্ভাবনাময় এক বিশাল দ্বার উম্মোচন হলো।

Saturday, July 4, 2020

করোনায় ব্যবসার কৌশল নির্ধারণে যেভাবে ব্যস্ত করপোরেট জগৎ

প্রতিকী ছবি
ডেস্ক রিপোর্ট: দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির করে দিয়েছে করোনা ভাইরাস (কভিড-১৯) মহামারী। কিন্তু সংক্রমণ থেমে নেই। কবে থামবে তারও কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে না। এ অবস্থায় ব্যবসার কৌশল নির্ধারণ নিয়ে দেশের বড় করপোরেট জগৎ ব্যস্ত হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে বণিক বার্তা।

বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্ণধাররা বলছেন, যেহেতু করোনা ভাইরাস নির্মূলের কোনো পথ পাওয়া যাচ্ছে না, তাই স্থবির অর্থনীতিতে ভোক্তা চাহিদাও স্বাভাবিক হচ্ছে না। আর বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ভোক্তা আচরণও ঠাহর করা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে ব্যবসা এগিয়ে নেয়ার কৌশল গ্রহণে বেগ পেতে হচ্ছে তাদের।

Thursday, July 2, 2020

প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ও রেমিটেন্সে রেকর্ড

স্টাফ রিপোর্টার: করোনা ভাইরাসের মহামারির মধ্যেই  প্রথমবারের মতো দেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ দুটি সূচকে রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে দেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। একইসঙ্গে এক মাসে ১৮৩ কোটি ৩০ লাখ ডলারের রেকর্ড রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।  

বৃহস্পতিবার এই প্রথম এক সঙ্গে দুই সূচকে রেকর্ড সৃষ্টি হলো। বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনই রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়নি। আর এক মাসে এত বেশি রেমিটেন্সও কখনও আসেনি। এর আগে এক মাসে ১৭৪ কোটি ৮০ লাখ ডলারের রেমিটেন্স এসেছিল গত বছরের জুন মাসে রোজার ঈদকে সামনে রেখে।

Wednesday, July 1, 2020

ঔষধ প্রশাসনের অনুমোদন পেল মিনিস্টার সার্জিক্যাল মাস্ক

স্টাফ রিপোর্টার: করোনা (কোভিড-১৯) মহামারির এই দুর্যোগময় সময়ে অতি প্রয়োজনীয় বস্তু সার্জিক্যাল মাস্ক। এই সময়ে যখন উচ্চ মুল্যে বাজার সয়লাব নকল ও নিম্নমানের সিঙ্গেল লেয়ারের মাস্কে, ঠিক এই সময় জাতীয় ক্রান্তিলগ্নে মিনিস্টার নিয়ে এল হাই কোয়ালিটির মেল্ট ব্লন সমৃদ্ধ ট্রিপল লেয়ার সার্জিক্যাল মাস্ক, যা প্রায় ৯৯% ভাইরাস প্রতিরোধক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেডকে “সার্জিক্যাল মাস্ক” উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের অনুমতিপত্র প্রদান করেছে। 

মিনিস্টার সার্জিক্যাল মাস্ক মেল্ট ব্লন সমৃদ্ধ ৩ স্তরের প্রটেক্টিভ, যা প্রায় ৯৯% ব্যাকটেরিয়া রোধক ক্ষমতা সম্পন্ন। ইহা করোনা ভাইরাসসহ অন্যান্য রোগ-জীবাণু থেকে সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।

তাছাড়া চলমান করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে মাস্ক ব্যবহার করা খুবই জরুরি। এই সংক্রমণ ঠেকাতে বিশ্বের বহু দেশের পাশপাশি বাংলাদেশেও মাস্ক ব্যবহৃত হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মাস্ক ব্যবহারের ফলে বায়ুদূষণ, হাঁচি বা কাশি থেকে এবং হাত থেকে মুখে সংক্রমণ কমিয়ে আনা সম্ভব।