Sunday, June 14, 2020

স্টিল বিল্ডিং শিল্পে শুল্কমুক্ত সুবিধায় পণ্য আমদানি বন্ধের দাবি এসবিএমএ'র (ভিডিও)


স্টাফ রিপোর্টার: দেশিয় প্রি-ফেব্রিকেটেড স্টিল বিল্ডিং শিল্প রক্ষায় বিদেশি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শুল্কমুক্ত সুবিধায় তৈরি পণ্য আমদানি বন্ধের দাবি জানিয়েছে স্টিল বিল্ডিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশে -এসবিএমএ'র নেতৃবৃন্দ। 

প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট ২০২০-২১ ঘোষণা পরবর্তী আজ রাজধানীর বারিধারায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। স্টিল বিল্ডিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি জওহর রিজভীর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাশেদ খান। 

সংবাদ সম্মেলনে এসবিএমএ'র সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান জানান, প্রি-ফেব্রিকেটেড স্টিল বিল্ডিং শিল্পে দীর্ঘদিন ধরে এক অসম প্রতিযোগিতা চলে আসছে। দেশিয় প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্চহারে কাস্টমস ডিউটি দিয়ে কাঁচামাল আমদানি করলেও বিভিন্ন অর্থনৈতিক জোনে বিদেশি প্রতিষ্ঠান বিনাশুল্কে তৈরি পণ্য আমদানি করছে। শুধু তাই নয় আমদানিকৃত ডিউটি ফ্রি তৈরিপণ্য বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো রাজস্ব বোর্ডের চোখ ফাঁকি দিয়ে বাজারে বিক্রিও করছে।  যার ফলে প্রতিযোগিতায় দেশিয় প্রতিষ্ঠানগুলোর টিকে থাকা কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Saturday, June 13, 2020

বাস্তবায়নযোগ্য বাজেট দিয়েছি: অর্থমন্ত্রী

অর্থনৈতিক রিপোর্টার: নতুন ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বলেন, আশা করি এ বাজেট আমরা যেভাবে সাজিয়েছি, সেভাবে বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হবো। আমাদের প্রত্যাশা হলো করোনা ভাইনাস বেশিদিন প্রলম্বিত হবে না। আমরা বিশ্বাস করি, ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব। এজন্য বাজেটটি আমরা দিয়েছি। 

শুক্রবার বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির কারণে এই প্রথম অর্থমন্ত্রী অনলাইনে বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলন করেন। গুলশানের বাসা থেকে মন্ত্রী ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে যুক্ত হন। গণমাধ্যমকর্মীরা অনলাইনে তাকে প্রশ্ন করেন। প্রথা অনুযায়ী বাজেট পেশের পরের দিন অর্থমন্ত্রী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন। তবে এবার ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলন করলেন। 

গতানুগতিক বাজেট, বাস্তবায়নযোগ্য নয়: সিপিডি

স্টাফ রিপোর্টার: আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে গতানুগতিক আখ্যা দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, এমনিতেই সামষ্টিক অর্থনীতি নানাবিধ চাপে ছিল। বর্তমান করোনা মহামারি তা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে মহামারির ক্ষয়ক্ষতি লাঘব ও অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে যে ধরনের ইনোভেটিভ বাজেট দরকার ছিল সেটি হয়নি। উল্টো এবারের বাজেটে এ মহামারির প্রভাব অর্থনীতিতে কী হতে পারে তা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। তাই প্রস্তাবিত বাজেট জনসাধারণের দুর্ভোগ আরো বাড়িয়ে তুলবে। এছাড়া বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ হবে না। এমনকি জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ হবে না। 

এবারের বাজেটে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা উচ্চাভিলাসী: বিসিআই

অর্থনৈতিক রিপোর্টার: নতুন অর্থবছরের (২০২০-২১) বাজেটে প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তা উচ্চাভিলাসী আখ্যা দিয়ে বাস্তবভিত্তিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই)। একই সঙ্গে মহামারি করোনা পরিস্থিতির কারণে যে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে তা কাটিয়ে ওঠতে যে রূপরেখা বাজেটে প্রতিফলিত হয়েছে তা যথেষ্ট নয় বলেও অভিমত দিয়েছে ব্যবসায়ীদের এ সংগঠন।



২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রতিক্রিয়ায় এ অভিমত দেয়া হয়েছে।

Thursday, June 11, 2020

৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেটে বিশাল ঘাটতি

অর্থনৈতিক রিপোর্টার: ২০২০–২১ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন শুরু করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এর আগে দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদ ভবনে বিশেষ বৈঠকে মন্ত্রিসভা নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেন। এটি দেশের ৪৯ তম, আওয়ামী লীগ সরকারের ২০ তম ও বর্তমান অর্থমন্ত্রীর দ্বিতীয় বাজেট। আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে করোনা ভাইরাস পরবর্তী অর্থনীতি মোকাবিলায় নানা ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এটি গতানুগতিক বাজেট নয়। এটিকে বলা হচ্ছে অর্থনৈতিক উত্তরণের বাজেট। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেট ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।

দাম বাড়ছে, কমছে যেসব পণ্যের

স্টাফ রিপোর্টার: করোনা ভাইরাস মহামারীর মধ্যে নতুন অর্থবছরের বাজেটে স্বাস্থ্য সামগ্রীসহ বিভিন্ন পণ্যের ওপর থেকে শুল্ক ও করভার কমানোর পাশাপাশি রাজস্ব আয় বাড়াতে বিলাস দ্রব্যসহ বেশকিছু পণ্যে শুল্ক ও করভার বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
এর মধ্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও ওষুধ সামগ্রীতে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) অব্যাহতিসহ যেসব পণ্যে শুল্ক ও করভার কমানোর প্রস্তাব রয়েছে, সেগুলোর দাম সঙ্গত কারণেই কমার কথা।
অন্যদিকে প্রসাধন সামগ্রী, মোবাইল ফোন সেবা, গাড়ির নিবন্ধন মাশুল, প্রক্রিয়াজাতকৃত মুরগীর মাংসসহ যেসব পণ্যে শুল্ক-কর ভার বাড়ানোর প্রস্তাব রয়েছে সেগুলোর দাম বাড়তে পারে। মহামারীর বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে অর্থনীতির ক্ষত সারানোর পাশাপাশি মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষার চ্যালেঞ্জ সামনে নিয়ে নতুন অর্থবছরের জন্য পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট বৃস্পতিবার জাতীয় সংসদের সামনে উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বাজেট বস্তুনিষ্ঠু নয়: মির্জ্জা আজিজ

স্টাফ রিপোর্টার: সাধারণত যে কোনো বাজেটে কিছুটা উচ্চভিলাষ ও কিছুটা বস্তুনিষ্ঠতার সামঞ্জস্য রেখে বাজেট প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু এবারের বাজেটটিতে উচ্চভিলাষ আছে বস্তুনিষ্ঠুতা নেই। এছাড়া প্রস্তাবিত বাজেটে করোনার ঝুঁকি মোকাবিলায় যে কাঠামো থাকা দরকার সেটা পরিপালন হয়নি বলে জানিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা। অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তারা এ মন্তব্য করেন।

সরাসরি দেখুন বাজেট অধিবেশন

অনলাইন ডেস্ক

জাতীয় সংসদে চলছে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন চলছে। বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় শুরু হয় অধিবেশন। দেখুন সরাসরি-

সরাসরি বাজেট অধিবেশন দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

নয়া চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বাজেট পেশ আজ

স্টাফ রিপোর্টার: দেশব্যাপী মহামারি আকার ধারণ করেছে করোনাভাইরাস। এর ফলে লণ্ডভণ্ড দেশের অর্থনীতি। মোটামুটি রেমিটেন্স ছাড়া অর্থনীতির সব সূচকেই ধস নেমেছে। ভয়াবহ এই চ্যালেঞ্জের মধ্যেই আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট দিতে যাচ্ছে সরকার। তাই বৈশ্বিক করোনা মহামারির প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক অভিঘাত মোকাবিলার লক্ষ্য নিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ জাতীয় সংসদে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেট পেশ করবেন। বিকাল সাড়ে ৩টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদে এ বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা হতে পারে। এর আগে সংসদে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে বাজেট অনুমোদন দেয়া হবে। সেই বাজেটে রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দেয়ার পর সংসদে উত্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সময় সংসদে উপস্থিত থাকবেন। করোনা পরিস্থিতির কারণে এবার বাজেট অধিবেশনে সংসদ সদস্যদের আসাও সীমিত করা হয়েছে। সাড়ে ৩০০ সংসদ সদস্যের মধ্যে তালিকা করে মাত্র ৮০ থেকে ৯০ জনের অধিবেশনে যোগদানের জন্য বলা হয়েছে। 

Wednesday, June 10, 2020

পেপার কাপের কাঁচামাল আমদানির শুল্ক কমানোর দাবি পেপার কাপ ম্যানফেকচারার এসোসিয়েশনের

পেপারকাপ শিল্পের অন্যতম উদ্যোক্তা ও কেপিসি ইন্ড্রাষ্ট্রিজের চেয়ারম্যান
কাজী সাজেদুরর রহমান
স্টাফ রিপোর্টার: ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে কাগজের কাপ-প্লেট পণ্যের কাঁচামাল আমদানির শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে পেপার কাপ ম্যানফেকচারার এসোসিয়েশন বাংলাদেশ। বাজেটের আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের কাছে দেয়া এক চিঠিতে এ দাবি জানান সংগঠনের সভাপতি কাজী সাজিদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম উজ্জল। 
চিঠিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী রপ্তানির বাজার বড় করার জন্য নতুন নতুন পণ্যের অবাধ বাজার সৃষ্টি করার ওপর জোর দিয়েছেন। বর্তমান বিশ্বে পেপার কাপ পণ্যের বাজার প্রায় ২৮০ বিলিয়ম ডলারের। যা আমাদের দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। কাগজের কাপের বিশ্বব্যাপী একটি বড় বাজার রয়েছে।